- হোম
- মডেল টেষ্ট
- বিগত সালের প্রশ্ন
- সকল প্রশ্ন
- কুইক টেষ্ট
- বিষয়ভিত্তিক প্রশ্ন
- কারেন্ট এফেয়ার্স
- চাকরি বিজ্ঞপ্তি
- ভিডিও
- নোটিশ

সরকারি চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য সেরা অনলাইন প্ল্যাটফর্ম
সরকারি চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য সেরা অনলাইন প্ল্যাটফর্ম — Prostuty.com

বিসিএস রিটেনের প্রস্তুতি
আমি যেভাবে রিটেনের প্রস্তুতি নিয়েছিলাম : ৩৮ আমার প্রথম বিসিএস ছিলো। যা পড়াশুনা করছি ওই ৩৮ এর সময়ই। ৪০ এ পড়ার সময়ই পাই নাই। আমি চেষ্টা করেছিলাম প্রিলির রেজাল্টের আগে ম্যাথ আর বিজ্ঞান শেষ করতে। #গনিত: ৯-১০ এর সাধারণ + উচ্চতর গনিত চ্যাপ্টার ধরে ধরে শেষ করতাম। উদাহরণ, কাজ, অনুশীলনী সব করতাম। ১১-১২ এর বিন্যাস, সমাবেশ, সম্ভাব্যতা, সরলরেখা করতাম। আর অ্যাসিউরেন্স ডাইজেস্ট থেকে বৃত্ত, ত্রিভুজ, চতুর্ভুজ থেকে ২০-২৫ টা জ্যামিতি পড়েছিলাম। ম্যাথের জন্য কোন গাইড বই দরকার নাই। #মানসিক_দক্ষতা: বিগত বছরের প্রশ্ন + ওরাকল + অ্যাসিউরেন্স ডাইজেস্ট দেখেছিলাম। #ইংরেজি: এই অংশে ভালো করার জন্য প্রচুর প্রাকটিস প্রয়োজন। আমার মনে আছে, ৩৮ এর সময় assurance এর বইতে ২৫ টি passage এর সবগুলো করেছিলাম। আর ট্রান্সলেশন + রিট্রান্সলেশন এর জন্য প্রতি মাসের সম্পাদকীয় থেকে অনুশীলন করতাম। সাথে assurance + ক্যাডার'স অনুবাদবিদ্যা বই থেকে প্রাকটিস করতাম। প্রায় ৫০ টা ট্রান্সলেশন আর ৫০ টা রিট্রান্সলেশন করে গেছিলাম। এক্সামের ডেট দেওয়ার পর রচনা গুছিয়েছিলাম। তবে তখন গ্রুপ থেকে প্রচুর হেল্প পেয়েছি। বড় ভাই+আপুরা রচনা নোট করে গ্রুপে পিডিএফ দিতেন। আমাদের কাজ ছিলো প্রিন্ট করে পড়ে ফেলা। #বাংলা: ব্যাকরণ অংশ ভালো করে প্রিপারেশন নিলে ২৭-২৮ পাওয়া অসম্ভব কিছু না। বাগধারা, বাক্য শুদ্ধি, বাক্য পরিবর্তন, বাংলা বানানের নিয়ম, শব্দ গঠন এগুলো যে কোন একটা বই থেকে পড়ে ফেলবেন। বাগধারা পড়েছিলাম সম্পাদকীয় বিশেষ সংখ্যা থেকে। বাকিগুলো প্রফেসর আর অ্যাসিউরেন্স ডাইজেস্ট দেখেছিলাম। সাহিত্য + দরখাস্ত + কাল্পনিক সংলাপ এ দুটো বই থেকে দেখেছিলাম। সাহিত্য ৩ মার্কের জন্য পৃষ্ঠা ভরে লেখার কিছু নাই। গ্রন্থ সমালোচনা সম্পাদকীয় বিশেষ সংখ্যা+ ডাইজেস্ট দেখেছিলাম। রচনা ইংরেজি অংশে বলেছি। #বাংলাদেশ: সংবিধান আর মুক্তিযুদ্ধ ভালো করে পড়েছিলাম। আরিফ খানের সংবিধান পড়েছিলাম।বাকিগুলো প্রতি চ্যাপ্টারের মেইন কয়েকটা প্রশ্ন পড়তাম। এতে পুরো অধ্যায়ের বিষয়বস্তু মাথায় ঢুকে যেত। ওভাবেই লিখে আসছি। টু দ্যা পয়েন্ট পড়তাম & লিখছিও তাই। কোন রকম সূচনা/উপসংহার লিখি নাই। অ্যাসিউরেন্স + প্রফেসরস পড়েছিলাম সাথে সম্পাদকীয়। #আন্তর্জাতিক: কনসেপচুয়াল পার্ট টা ভালোভাবে পড়তাম। যদিও সব প্রশ্ন কমন আসতো না। অ্যাসিউরেন্স +প্রফেসরস দেখতাম। এম্পিরিকাল পার্ট গ্রুপে বিভিন্ন ইস্যু পিডিএফ করে দিত। ওগুলাই পড়তাম। সাথে অ্যাসিউরেন্স থেকে টুকটাক দেখতাম + সম্পাদকীয়। প্রাসঙ্গিক মানচিত্র দিতাম। প্রবলেম সলভিং অ্যাসিউরেন্স দেখেছিলাম। #বিজ্ঞান: বিজ্ঞানের প্রশ্ন হয় ১/২, ১,২, মার্কের। কিন্তু ওরাকলে দেখতাম বেশ বড় করে উত্তর করা। মিলারস পড়েছিলাম। সাথে অ্যাসিউরেন্স ডাইজেস্ট। কম্পিউটার পার্ট মুজিবুর রহমানের ICT + ইজি কম্পিউটার + ডাইজেস্ট দেখেছিলাম। ইলেকট্রনিকস পার্ট শাহজাহান তপন + ডাইজেস্ট দেখেছিলাম। প্রাসঙ্গিক লেখার চেষ্টা করবেন। টুকটাক সবাই উল্টাপাল্টা লিখে সব উত্তর করার জন্য। আমিও করেছি। তবে খেয়াল রাখবেন সেটা যেনো মোট নাম্বারের ১০% এর বেশি না হয়। পত্রিকা পড়ার অভ্যাস কম ছিলো। তাই প্রতি মাসে সম্পাদকীয় পড়তাম।

কম্পিউটার সায়েন্সে বিভিন্ন ধরনের অ্যালগরিদম
সার্চিং অ্যালগরিদম (Searching Algorithm) ১. লিনিয়ার সার্চ (Linear Search): একটি এলিমেন্টকে সিকোয়েন্সিয়ালি একটি লিস্টের প্রতিটি এলিমেন্টের সাথে তুলনা করে খুঁজে বের করা হয়। বাইনারি সার্চ (Binary Search): সার্ট করা ডেটার উপর ভিত্তি করে মাঝখানের এলিমেন্টের সাথে তুলনা করে অর্ধেক অংশ বাদ দিয়ে খোঁজা হয়। প্রতি ধাপে এলিমেন্টের রেঞ্জ অর্ধেক হয়। (শুধু সার্টেড লিস্টের জন্য কার্যকর) ২. সর্টিং অ্যালগরিদম (Sorting Algorithm) বাবল সর্ট (Bubble Sort): প্রত্যেক জোড়া এলিমেন্ট তুলনা করা হয় এবং প্রয়োজন অনুযায়ী তাদের স্থান পরিবর্তন করা হয়। ইনসার্শন সর্ট (Insertion Sort): ডেটার প্রতিটি আইটেমকে সঠিক স্থানে ইনসার্ট করে একটি সার্টেড সাবলিস্ট তৈরি করা হয়। মার্জ সর্ট (Merge Sort): লিস্টকে ছোট ছোট সাবলিস্টে ভাগ করা হয় এবং পরে একত্রিত করে সর্ট করা হয়। এটি Divide and Conquer পদ্ধতি অনুসরণ করে। কুইক সর্ট (Quick Sort): একটি পিভট এলিমেন্ট নির্বাচন করে, ছোট এবং বড় এলিমেন্টগুলোকে আলাদা করে এবং তাদের আলাদাভাবে সর্ট করা হয়। ৩. গ্রাফ অ্যালগরিদম (Graph Algorithm) ডিপথ ফার্স্ট সার্চ (DFS): গ্রাফের প্রতিটি নোডকে গভীরতার দিক থেকে ভিজিট করা হয়, অর্থাৎ যতক্ষণ সম্ভব নীচের দিকে যাওয়া হয়। ব্রেডথ ফার্স্ট সার্চ (BFS): গ্রাফের প্রতিটি নোডকে চওড়া দিক থেকে ভিজিট করা হয়, অর্থাৎ প্রথমে প্রতিবেশীদের দেখা হয়। ডিজকাস্ট্রা অ্যালগরিদম (Dijkstra's Algorithm): গ্রাফে একটি উৎস নোড থেকে অন্যান্য নোড পর্যন্ত সবচেয়ে ছোট পথ খুঁজে বের করা হয়। প্রিমস অ্যালগরিদম (Prim's Algorithm): একটি গ্রাফ থেকে মিনিমাম স্প্যানিং ট্রি (MST) তৈরি করা হয়, যা নোডগুলিকে সংযুক্ত করার জন্য ন্যূনতম ওজনের পথ খুঁজে বের করে। ৪. ডিভাইড অ্যান্ড কনকর (Divide and Conquer) মার্জ সর্ট (Merge Sort): বড় সমস্যাকে ছোট ছোট সমস্যায় ভাগ করা হয়, পরে একত্রিত করা হয়। কুইক সর্ট (Quick Sort): সমস্যাকে ছোট ছোট সাবপ্রোবলেমে ভাগ করা হয় এবং রিকার্সিভলি সমাধান করা হয়। ৫. ডাইনামিক প্রোগ্রামিং (Dynamic Programming) ফিবোনাচি (Fibonacci Series): পূর্ববর্তী হিসাব করা মানগুলো ব্যবহার করে ভবিষ্যতের মান গণনা করা হয়। ক্ন্যাপস্যাক সমস্যা (Knapsack Problem): একটি নির্দিষ্ট ওজনের ব্যাগে সর্বাধিক মূল্যের আইটেম বেছে নেওয়া হয়। ৬. ব্যাকট্র্যাকিং অ্যালগরিদম (Backtracking Algorithm) ন-রানী সমস্যা (N-Queens Problem): একটি n×n চেসবোর্ডে nটি রানী বসানোর উপায় খুঁজে বের করা হয় যাতে কোনো রানী অন্য রানীর উপর আক্রমণ না করতে পারে। সাডোকু সমাধান (Sudoku Solver): সাডোকু গেমের পূর্ণ সমাধান বের করার জন্য ব্যাকট্র্যাকিং ব্যবহার করা হয়। ৭. গ্রিডি অ্যালগরিদম (Greedy Algorithm) হাফম্যান কোডিং (Huffman Coding): অক্ষরের ফ্রিকোয়েন্সি অনুযায়ী তাদের কম্প্রেশন কোড তৈরি করা হয়, যা ডেটা কম্প্রেশন সমস্যা সমাধান করে। অ্যাক্টিভিটি সিলেকশন (Activity Selection): সীমিত সময়ে সর্বাধিক সংখ্যক কাজ নির্বাচন করা হয়। ৮. রিকার্সন (Recursion) ফ্যাক্টোরিয়াল গণনা (Factorial Calculation): একটি ফাংশন নিজেই নিজেকে কল করে সমস্যার সমাধান করে। উদাহরণ: ৯. গ্রাফের মিনিমাম স্প্যানিং ট্রি (MST) অ্যালগরিদম ক্রুসকাল অ্যালগরিদম (Kruskal's Algorithm): এটি একটি গ্রাফের সমস্ত এজগুলোকে ছোট থেকে বড় ক্রমে সাজিয়ে মিনিমাম স্প্যানিং ট্রি তৈরি করে। ১০. পাথফাইন্ডিং অ্যালগরিদম (Pathfinding Algorithm) A অ্যালগরিদম:* এটি একটি গ্রিডের মধ্য দিয়ে সবচেয়ে ছোট পথ খুঁজে বের করে, যেখানে প্রতিটি নোডের জন্য একটি হিউরিস্টিক ফাংশন ব্যবহার করা হয়।

ডেটা স্ট্রাকচারের বিভিন্ন প্রকার এবং তাদের ব্যবহার
Array (অ্যারে) কখন ব্যবহার করবেন? যখন আপনাকে একই ধরনের ডেটা একসাথে সংরক্ষণ করতে হবে এবং ডেটাগুলোর ইনডেক্স অনুযায়ী সহজে অ্যাক্সেস করতে হবে। যদি ডেটার আকার ফিক্সড থাকে বা আগেই জানা থাকে, এবং ডেটা ইনসার্ট বা ডিলিট করার দরকার কম হয়। ধরা যাক, আপনাকে এক শিক্ষার্থীর পরীক্ষার মার্কস সংরক্ষণ করতে হবে: $marks = [80, 90, 85, 70, 75]; এখানে marks অ্যারে ব্যবহার করে সহজে ইনডেক্স অনুযায়ী মার্কস অ্যাক্সেস করা যায়, যেমন: echo $marks[1]; Stack (স্ট্যাক) কখন ব্যবহার করবেন? যখন আপনার ডেটা লাস্ট-ইন-ফার্স্ট-আউট (LIFO) অর্ডারে কাজ করতে হবে। ব্যাকট্র্যাকিং সমস্যার সমাধানে বা রিকার্সিভ অ্যালগরিদমে যেমন ফাংশন কল স্ট্যাক ব্যবহারে স্ট্যাক উপযোগী। উদাহরণ: ব্রাউজারের ব্যাক বাটন, যেখানে আপনি সাম্প্রতিক পেজগুলোর মধ্যে ফিরে যেতে চান: Queue (কিউ) কখন ব্যবহার করবেন? যখন আপনার ডেটা ফার্স্ট-ইন-ফার্স্ট-আউট (FIFO) অর্ডারে প্রোসেস করতে হবে। সার্ভারের রিকুয়েস্ট হ্যান্ডলিং বা প্রিন্টার জব কিউতে কিউ ব্যবহার হয়। উদাহরণ: একটি প্রিন্টার কিউ যেখানে প্রথমে যে জবটি আসে সেটি প্রথমে প্রিন্ট হবে: Linked List (লিংকড লিস্ট) কখন ব্যবহার করবেন? যখন আপনাকে ডায়নামিকভাবে ডেটার আকার পরিবর্তন করতে হবে। ডেটা ইনসার্ট এবং ডিলিট করতে হবে কিন্তু ইনডেক্স অ্যাক্সেসের প্রয়োজন নেই। উদাহরণ: ধরা যাক, আপনাকে এক ক্লাসের শিক্ষার্থীদের নাম ডাইনামিকভাবে যোগ বা বাদ দিতে হবে: Tree (ট্রি) কখন ব্যবহার করবেন? যখন ডেটা হায়ারার্কিকাল (বংশানুক্রমিক) সম্পর্কযুক্ত হয়, যেমন ফাইল সিস্টেম, সংস্থার স্ট্রাকচার। সার্চ এবং সর্টিং অ্যালগরিদম, যেমন বাইনারি সার্চ ট্রি। উদাহরণ: একটি ফাইল সিস্টেম যেখানে ডিরেক্টরি এবং সাবডিরেক্টরি থাকে: Graph (গ্রাফ) কখন ব্যবহার করবেন? যখন আপনাকে নোডের মধ্যে সম্পর্ক (কোনো সোজা লাইন নয় এমন) তৈরি করতে হবে। সোশ্যাল নেটওয়ার্ক, সিটি রুট, ইন্টারনেট কানেকশনের মতো সংযোগ সম্পর্কিত সমস্যায় গ্রাফ ব্যবহার হয়। উদাহরণ: একটি সোশ্যাল নেটওয়ার্কের কনসেপ্ট যেখানে প্রতিটি ব্যক্তি একে অপরের সাথে সংযুক্ত থাকে: সংক্ষেপে ব্যবহার: Array: নির্দিষ্ট আকারের ডেটার জন্য, যেমন মার্কস লিস্ট। Stack: LIFO স্ট্রাকচার প্রয়োজন হলে, যেমন ফাংশন কল স্ট্যাক। Queue: FIFO স্ট্রাকচার প্রয়োজন হলে, যেমন প্রিন্ট জব কিউ। Linked List: ডায়নামিকভাবে ডেটা ম্যানেজ করতে হলে, যেমন ক্লাসের শিক্ষার্থীদের নাম। Tree: হায়ারার্কিকাল ডেটার জন্য, যেমন ফাইল সিস্টেম। Graph: সম্পর্কিত নোডের মধ্যে সংযোগের জন্য, যেমন সোশ্যাল নেটওয়ার্ক। এভাবেই প্রতিটি ডেটা স্ট্রাকচার নির্দিষ্ট সমস্যার ক্ষেত্রে পারফেক্ট সল্যুশন দেয়।

আপনি জমি বিক্রয়, হস্তান্তর অথবা ব্যাংক লোনের জন্য জমির কাগজ কোথায় কীভাবে পাবেন তার ডকুমেন্ট
➥১. পর্চা বা খতিয়ান। ➥২. দলিল। ➥৩. ম্যাপ বা নকশা। এই ডকুমেন্টগুলো ছাড়া আপনি জমি বিক্রয়, হস্তান্তর অথবা ব্যাংক লোন হতে নানান সমস্যা হয়। সেকারণে, জমির খতিয়ান, দলিলসহ সকল কাগজপত্র সংগ্রহে রাখার জন্য সরকারি নানান দপ্তর রয়েছে, যারা ভূমি সংক্রান্ত কাগজপত্র সংগ্রহ করে রাখে। এখন আপনার কাজ হল, ঐ সকল দপ্তরগুলো কে নিশ্চিত করে তাদের শরণাপন্ন হওয়া ও কাগজপত্র গুলো সংগ্রহ করা। নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো, কোথায়, কীভাবে এবং কত সময়ের ভেতরে আপনি জমির খতিয়ান, দলিল ও নকশা সংগ্রহ করবেন। ➥প্রথমত,আপনার জমির খতিয়ান বা পর্চা কোথায় পাবেন.? জমির পর্চা বা খতিয়ান মূলত চারটি অফিসে পাবেন। তা হলো, ১/ইউনিয়ন ভূমি অফিস। ২/উপজেলা ভূমি অফিস। ৩/জেলা ডিসি অফিস। ৪/সেটেলমেন্ট অফিস। ➤ইউনিয়ন ভূমি অফিস বা তহশিল অফিস। ইউনিয়ন ভূমি অফিসে যদিও খতিয়ান বা পর্চার বালাম বহি থাকে কিন্তু আপনি এই অফিসে হতে খতিয়ানের কপি নিতে পারবেন না। ইউনিয়ন ভূমি অফিস হতে শুধু খসরা খতিয়ান নিতে পারবেন যেটা আইনত কোন মূল্য নেই তারপরেও এই অফিসটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ আপনার জমির খতিয়ান নাম্বার জানা না থাকলে এই অফিস থেকে জেনে নিতে পারবেন এছাড়া জমির খাজনা বা ভূমি উন্নয়ন কর এই অফিসে দিতে হয়। ➤উপজেলা ভূমি অফিস যদিও উপজেলা ভূমি অফিসের মূল কাজ নামজারী বা খারিজ বা মিউটেশন করা তবে খসরা খতিয়ান তুলতে পারবেন। এই অফিস হতেও খতিয়ানের সার্টিফাইড পর্চা বা কোর্ট পর্চা তুলতে পারবেন না। ➤জেলা ডিসি অফিস এই অফিস হতে পর্চা বা খতিয়ানের সার্টিফাইড কপি সংরক্ষণ করতে পারবেন। এই অফিসের খতিয়ান এর গুরুত্ব সর্বাধিক। সব জায়গায় এই অফিসের খতিয়ান এর গুরুত্ব রয়েছে। ➤সেটেলমেন্ট অফিস শুধুমাত্র নতুন রেকর্ড বা জরিপের পর্চা / খতিয়ান এই অফিস হতে সংগ্রহ করা যাবে। পাশাপাশি নতুন রেকর্ড এর ম্যাপ ও সংগ্রহ করা যায়। ❖প্রশ্নঃ খতিয়ান তুলতে কত টাকা লাগবে.? উত্তরঃ সি এস, এস এ, আর এস, এর জন্য কত টাকা দিতে হবে তা নির্ভর করে ঐ স্থানের সিন্ডিকেটের উপর। তবে সিটি জরিপের জন্য 100 টাকা খরচ হবে। ➥দ্বিতীয়ত, আপনার জমির দলিল বা বায়া দলিল কোথায় পাবেন? দলিল বা দলিল এর সার্টিফাইড কপি বা নকল মূলত দুটি অফিস হতে সংগ্রহ করা যায়, তা হলো। ১/উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রি অফিস। ২/জেলা রেজিস্ট্রি বা সদর রেকর্ড রুম অফিস। ➤উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রি অফিস যেখানে নতুন দলিল রেজিস্ট্রেশন করা হয় এই অফিস হতে নতুন দলিলের নকল ও মূল দলিল পাওয়া যায়। কিন্তু পুরাতন দলিল বা বায়া দলিল এই অফিসে পাওয়া যায় না। ➤জেলা রেজিস্ট্রি অফিস বা সদর রেকর্ড রুম। এই অফিসে নতুন বা পুরাতন দলিলের সার্টিফাইড কপি বা নকল পাওয়া যায়। ❖ প্রশ্নঃ দলিল তুলতে কত টাকা খরচ হয়.? উত্তরঃ সরকারি খরচ যদিও সামান্য কিন্তু নকলের খরচ নির্ভর করে ঐ স্থানের সিন্ডিকেটের উপর। ➥ আপনার জমির মৌজা ম্যাপ বা নকশা কোথায় পাবেন? সাধারণত ম্যাপ বা নকশা দুইটি অফিসে পাবেন, তা হলো ১/জেলা ডিসি অফিস ২/ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর ( DLR) অফিস, ঢাকা। ➤জেলা ডিসি অফিস: এই অফিস হতে সিএস, এসএ, আরএস, বিএস যেকোনো মৌজা ম্যাপ সংগ্রহ করা যাবে। সংগ্রহ করতে যা লাগবে আবেদন ফরম + 20 টাকার কোর্ট ফি এবং 500 টাকা নগদ জমা বাবদ বা ডি.সি.আর বাবদ। অর্থাৎ 530 টাকায় মৌজা ম্যাপ তুলতে পারবেন। ➤ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর, (তেজগাঁও সাতরাস্তার মোড়), ঢাকা। সারা বাংলাদেশের যে কোনো মৌজা ম্যাপ সিএস, এসএ, আরএস, বিএস, জেলা ম্যাপ, বাংলাদেশ ম্যাপ উক্ত অফিস হতে তুলতে পারবেন। এই অফিসের ম্যাপের গ্রহণযোগ্যতা ও অনেক বেশি। সারা বাংলাদেশের যে কোন ম্যাপ এই অফিসে পাওয়া যায়। ম্যাপ তুলতে খরচ আবেদন ফরম + কোর্ট ফি + ডি.সি.আর মোট= ৫৫০/= টাকা মাত্র। সকল সমস্যার জন্য নিচের সাইটটিতে সমাধান রয়েছে অথবা নাম্বার দেওয়া আছে কল করতে পারেন। Link: https://land.gov.bd/ (১৬১২২) হটলাইন
.jpeg)
মুহাম্মদ ইউনূস এর জীবনবৃত্তান্ত:
ডঃ মুহাম্মদ #ইউনূস এর জীবনবৃত্তান্ত: জন্মঃ ২৮ জুন, ১৯৪০ অধ্যাপক ডঃ মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশী নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ব্যাংকার ও অর্থনীতিবিদ। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের একজন শিক্ষক। তিনি ক্ষুদ্রঋণ ধারণার প্রবর্তক। অধ্যাপক ইউনূস গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা। মুহাম্মদ ইউনূস এবং তার প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ ব্যাংক যৌথভাবে ২০০৬ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন। তিনি প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে এই পুরস্কার লাভ করেন। ইউনূস বিশ্ব খাদ্য পুরস্কার সহ আরও জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার লাভ করেছেন। #পরিবার-Family মুহাম্মদ ইউনূস ১৯৪০ সালের ২৮ জুন চট্টগ্রাম জেলার হাটহাজারী উপজেলার বাথুয়া গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম হাজী দুলা মিয়া সওদাগর, এবং মাতার নাম সুফিয়া খাতুন। মুহাম্মদ ইউনূসের সহধর্মিনী ডঃ আফরোজী ইউনুস। ব্যক্তিগত জীবনে মুহাম্মদ ইউনূস দুই কন্যার পিতা। মুহাম্মদ ইউনূসের ভাই মুহাম্মদ ইব্রাহিম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক এবং ছোট ভাই মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর একজন জনপ্রিয় টিভি ব্যক্তিত্ব। #শিক্ষা জীবন তাঁর প্রথম বিদ্যালয় মহাজন ফকিরের স্কুল। চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল থেকে ম্যাট্রিক পরীক্ষায় মুহাম্মদ ইউনূস মেধা তালিকায় ১৬তম স্থান অধিকার করেন এবং চট্টগ্রাম কলেজে ভর্তি হন। সেখানে তিনি সাংস্কৃতিক এবং রাজনৈতিক কর্মকান্ডের সাথে নিজেকে যুক্ত করেন। কলেজে তিনি নাটকে অভিনয় করে প্রথম পুরস্কার লাভ করেন। এছাড়াও তিনি সাহিত্য পত্রিকা সম্পাদনা এবং আজাদী পত্রিকায় কলাম লেখার কাজে যুক্ত ছিলেন। সপ্তম শ্রেণিতে পড়ার সময় তিনি বয়েজ স্কাউটসে যোগ দেন এবং বয়েজ স্কাউটসের পক্ষ থেকে মাত্র ১৫ বছর বয়সে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডাসহ এশিয়া এবং ইউরোপের বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করেন। #কর্ম জীবন ১৯৫৭ সালে মুহাম্মদ ইউনূস ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি বিভাগের সম্মান শ্রেণীতে ভর্তি হন এবং সেখান থেকেই বিএ এবং এমএ সম্পন্ন করেন। এরপর তিনি ব্যুরো অব ইকোনমিক্স -এ যোগ দেন গবেষণা সহকারী হিসাবে যোগদান করেন। পরবর্তীকালে ১৯৬২ সালে চট্টগ্রাম কলেজে প্রভাষক পদে যোগদান করেন। ১৯৬৫ সালে তিনি ফুলব্রাইট স্কলারশিপ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যান এবং পূর্ণ বৃত্তি নিয়ে ভেন্ডারবিল্ট বিশ্ববিদ্যালয়, যুক্তরাষ্ট্র থেকে ১৯৬৯ সালে অর্থনীতিতে পিএইচডি লাভ করেন। ইউনূস বাংলাদেশে ফিরে আসার আগে ১৯৬৯ থেকে ১৯৭২ সাল পর্যন্ত মিডল টেনেসি স্টেট ইউনিভার্সিটিতে শিক্ষকতা করেন। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশের পক্ষে বিদেশে জনমত গড়ে তোলা এবং মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তা প্রদানের জন্য সাংগঠনিক কাজে নিয়োজিত ছিলেন। ১৯৭২ সালে দেশে ফিরে তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি বিভাগে সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন এবং বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৫ সালে তিনি অধ্যাপক পদে উন্নীত হন এবং ১৯৮৯ সাল পর্যন্ত এ পদে কর্মরত ছিলেন। ইউনুস দারিদ্র্যতার বিরুদ্ধে তার সংগ্রাম শুরু করেন ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশে সংঘটিত দুর্ভিক্ষের সময়। তিনি বুঝতে পারেন স্বল্প পরিমাণে ঋণ দরিদ্র মানুষের জীবন মান উন্নয়নে অত্যন্ত কার্যকরী হতে পারে। সেই সময়ে তিনি গবেষণার লক্ষ্যে গ্রামীণ অর্থনৈতিক প্রকল্প চালু করেন। ১৯৭৪ সালে মুহাম্মদ ইউনুস তেভাগা খামার প্রতিষ্ঠা করেন যা সরকার প্যাকেজ প্রোগ্রামের আওতায় অধিগ্রহণ করে। গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠা মুহাম্মদ ইউনূস ১৯৭৬ সালে গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেন গরিব বাংলাদেশীদের মধ্যে ঋণ দেবার জন্য। তখন থেকে গ্রামীণ ব্যাংক ৫.৩ মিলিয়ন ঋণগ্রহীতার মধ্যে ৫.১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ প্রদান করে। ঋণের টাকা ফেরত নিশ্চিত করার জন্য গ্রামীণ ব্যাংক “সংহতি দল” পদ্ধতি ব্যবহার করে। একটি অনানুষ্ঠানিক ছোট দল একত্রে ঋণের জন্য আবেদন করে এবং এর সদস্যবৃন্দ একে অন্যের জামিনদার হিসেবে থাকে এবং একে অন্যের উন্নয়নে সাহায্য করে। ব্যাংকের পরিধি বাড়ার সাথে সাথে গরিবকে রক্ষা করার জন্য ব্যাংক অন্যান্য পদ্ধতিও প্রয়োগ করে। ক্ষুদ্রঋণের সাথে যোগ হয় গৃহঋণ, মৎস খামাড় এবং সেচ ঋণ প্রকল্প সহ অন্যান্য ব্যাংকিং ব্যবস্থা। গরিবের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গ্রামীণ ব্যাংকের সাফল্য উন্নত বিশ্ব এমন কি যুক্তরাষ্ট্র সহ অন্যান্য শিল্পোন্নত দেশসমূহকে গ্রামীণের এই মডেল ব্যবহার করতে উদ্বুদ্ধ হয়। প্রকাশিত গ্রন্থসমূহ Banker to the Poor:Micro-lending and The battle against World Proverty. (১৯৯৮) Three Farmers of Jobra; Department of Economics, Chittagong University; (১৯৭৪) #সম্মাননা ডঃ ইউনুস পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ৪৮টি সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেছেন। শান্তিতে নোবেলজয়ী গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. মুহাম্মদ ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা কংগ্রেশনাল গোল্ড মেডাল গ্রহণ করেছেন। দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অবদানের স্বীকৃতি হিসাবে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের পক্ষ থেকে এই সম্মাননা দেয়া হলো ইউনূসকে, যিনি এই পদক পাওয়া প্রথম বাংলাদেশি ও মুসলিম। বিশ্বের সর্বোচ্চ সম্পদশালী দুই শতাধিক ব্যক্তির সম্মেলনে নোবেলজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে আজীবন সম্মাননা পুরস্কারে ভূষিত করা হয়েছে। ২০১৩, ৫ মে বুধবার জাতিসংঘ ভবনে এ সম্মাননা জানানো হয়। জাতিসংঘে বিশ্বের সম্পদশালী ব্যক্তিদের এ সমাবেশের আয়োজন করে বিশ্ববিখ্যাত ফোর্বস ম্যাগাজিন। একজন সামাজিক উদ্যোক্তা হিসেবে ইউনূসকে এ ‘আজীবন সম্মাননা পুরস্কার’ প্রদান করা হয়। অ্যাওয়ার্ড প্রেসিডেন্ট অ্যাওয়ার্ড। (১৯৭৮) রামোন ম্যাগসেসে পুরস্কার। (১৯৮৪) কেন্দ্রীয় ব্যাংক অ্যাওয়ার্ড। (১৯৮৫) স্বাধীনতা পুরস্কার (১৯৮৭) আগা খান অ্যাওয়ার্ড। (১৯৮৯) কেয়ার পুরস্কার। (১৯৯৩) নোবেল পুরস্কার (শান্তি)। (২০০৬) মানবহিতৈষণা পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র। (১৯৯৩) মুহাম্মদ সাহেবুদ্দিন বিজ্ঞান (সামাজিক অর্থনীতি) পুরস্কার,শ্রীলঙ্কা (১৯৯৩) রিয়াল এডমিরাল এম এ খান স্মৃতি পদক,বাংলাদেশ (১৯৯৩) বিশ্ব খাদ্য পুরস্কার,যুক্তরাষ্ট্র (১৯৯৪) পিফার শান্তি পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (১৯৯৪) ডঃ মুহাম্মাদ ইব্রাহিম স্মৃতি স্বর্ণ পদক, বাংলাদেশ (১৯৯৪) ম্যাক্স সছমিধেইনি ফাউন্ডেশন ফ্রিডম পুরস্কার,সুইজারল্যান্ড (১৯৯৫) ঢাকা মেট্রোপলিটন রোটারারি ক্লাব ফাউন্ডেশন পুরস্কার, বাংলাদেশ (১৯৯৫) আন্তর্জাতিক সাইমন বলিভার পুরস্কার (১৯৯৬) ভ্যানডারবিল্ট বিশ্ববিদ্যালয় বিশিষ্ট আলামনাই পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (১৯৯৬) আন্তর্জাতিক একটিভিটিস্ট পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (১৯৯৭) প্লানেটরি কনশিয়াশনেস বিজনেস ইনোভেশন পুরস্কার, জার্মানি (১৯৯৭) হেল্প ফর সেলফ হেল্প পুরস্কার,নরওয়ে (১৯৯৭) শান্তি মানব পুরস্কার (ম্যান ফর পিস এওয়ার্ড), ইতালি (১৯৯৭) বিশ্ব ফোরাম পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (১৯৯৭) ওয়ান ওয়ার্ল্ড ব্রডকাস্টিং ট্রাস্ট মিডিয়া পুরস্কার, যুক্তরাজ্য (১৯৯৮)বিশ্ব দ্যা প্রিন্স অফ আউস্তুরিয়া এ্যাওয়ার্ড ফর কনকর্ড, স্পেন (১৯৯৮) সিডনি শান্তি পুরস্কার, অস্ট্রেলিয়া (১৯৯৮) অযাকি (গাকুডো) পুরস্কার, জাপান (১৯৯৮) ইন্দিরা গান্ধী পুরস্কার, ইন্ডিয়া (১৯৯৮) জাস্টটি অফ দ্যা ইয়ার পুরস্কার,ফ্রান্স (১৯৯৮) ( Les Justes D’or ) রোটারারি এ্যাওয়ার্ড ফর ওয়ার্ল্ড আন্ডারস্ট্যান্ডিং, যুক্তরাষ্ট্র (১৯৯৯) গোল্ডেন পেগাসাস এ্যাওয়ার্ড, ইটালি (১৯৯৯) রোমা এ্যাওয়ার্ড ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যানিটারিয়ান, ইটালি (১৯৯৯) রাথিন্দ্রা পুরস্কার, ইন্ডিয়া (১৯৯৮) অমেগা এ্যাওয়ার্ড অফ এক্সিলেন্সি ফরব লাইফ টাইম এচিভমেন্ট, সুইজারল্যান্ড (২০০০) এ্যাওয়ার্ড অফ দ্যা মেডেল অফ দ্যা প্রেসিডেন্সি,ইটালি (২০০০) কিং হুসেইন হিউম্যানিটারিয়ান লিডারশীপ এ্যাওয়ার্ড, জর্ডান (২০০০) আই ডি ই বি গোল্ড মেডেল এ্যাওয়ার্ড, বাংলাদেশ (২০০০) আরতুসি পুরস্কার, ইটালি (২০০১) গ্র্যান্ড প্রাইজ অফ দ্যা ফুকুওকা এশিয়ান কালচার পুরস্কার, জাপান (২০০১) হো চি মীণ পুরস্কার, ভিয়েতনাম (২০০১) আন্তর্জাতিক সহযোগিতা পুরস্কার ‘কাজা ডি গ্রানাডা’, স্পেন (২০০১) নাভারা ইন্টারন্যাশনাল এইড এ্যাওয়ার্ড, স্পেন (২০০১) মহাত্মা গান্ধী পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০২) বিশ্ব টেকনোলজি নেটওয়ার্ক পুরস্কার, যুক্তরাজ্য (২০০৩) ভলভো পরিবেশ পুরস্কার, সুইডেন (২০০৩) জাতীয় মেধা পুরস্কার, কলম্বিয়া (২০০৩) দ্যা মেডেল অফ দ্যা পেইন্টার অসওয়াল্ড গুয়ায়াসামিন পুরস্কার, ফ্রান্স (২০০৩) তেলিছিনকো পুরস্কার, স্পেন (২০০৪) সিটি অফ অরভিতো পুরস্কার, ইটালি (২০০৪) দ্যা ইকোনমিস্ট ইনোভেশন পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৪) ওয়ার্ল্ড অ্যাফেয়ার্স কাউন্সিল এ্যাওয়ার্ড, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৪) লিডারশীপ ইন সোশ্যাল অন্টাপ্রিনেয়ার এ্যাওয়ার্ড, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৪) প্রিমিও গ্যালিলীয় ২০০০ স্পেশাল প্রাইজ ফর পিস ২০০৪, ইটালি (২০০৪) নিক্কেই এশিয়া পুরস্কার, জাপান (২০০৪) গোল্ডেন ক্রস অফ দ্যা সিভিল অর্ডার অফ দ্যা সোশ্যাল সলিডারিটি,স্পেন (২০০৫) ফ্রিডম এ্যাওয়ার্ড, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৫) বাংলাদেশ কম্পিউটার সোসাইটি গোল্ড মেডেল, বাংলাদেশ (২০০৫) প্রাইজ ২ পন্টে, ইটালি (২০০৫) ফাউন্ডেশন অফ জাস্টিস, স্পেন (২০০৫) হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি নেউসতাদ এ্যাওয়ার্ড, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৬) গ্লোব সিটিজেন অফ দ্যা ইয়ার এ্যাওয়ার্ড,যুক্তরাষ্ট্র (২০০৬) ফ্রাঙ্কলিন ডি রুজভেল্ট স্বাধীনতা পুরস্কার, নেদারল্যান্ড (২০০৬) ইতু বিশ্ব তথ্য সংগঠন পুরস্কার, সুইজারল্যান্ড (২০০৬) সিউল শান্তি পুরস্কার, কোরিয়া (২০০৬) কনভিভেঞ্চিয়া (উত্তম সহকারিতা) সেউতা পুরস্কার, স্পেন (২০০৬) দুর্যোগ উপশম পুরস্কার, ইন্ডিয়া (২০০৬) সেরা বাঙালী, ইন্ডিয়া (২০০৬) গ্লোবাল ট্রেইলব্লেজার পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৭) এ বি আই সি সি এ্যাওয়ার্ড ফর লিডারশীপ ইন গ্লোবাল ট্রেড, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৭) সামাজিক উদ্যোক্তা পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৭) বিশ্ব উদ্যোগী নেতৃত্ব পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৭) রেড ক্রস স্বর্ণ পদক, স্পেন (২০০৭) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জন্ম শত বার্ষিকী স্মারক, ইন্ডিয়া (২০০৭) ই এফ আর বাণিজ্য সপ্তাহ পুরস্কার,নেদারল্যান্ড (২০০৭) নিকলস চ্যান্সেলর পদক, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৭) ভিশন এ্যাওয়ার্ড, জার্মানি (২০০৭) বাফি গ্লোবাল এচিভমেন্ট এ্যাওয়ার্ড, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৭) রুবিন মিউজিয়াম মানডালা এ্যাওয়ার্ড, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৭) সাকাল বর্ষ ব্যক্তিত্ব পুরস্কার, ইন্ডিয়া (২০০৭) ১ম আহপাডা গ্লোবাল পুরস্কার, ফিলিপাইন (২০০৭) মেডেল অফ ওনার, ব্রাজিল (২০০৭) জাতিসংঘ সাউথ- সাউথ সহযোগিতা পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৭) প্রোজেক্ট উদ্যোগী পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৮) আন্তর্জাতিক নারী স্বাস্থ্য মিশন পুরস্কার, নিউইয়র্ক (২০০৮) কিতাকইয়ুশু পরিবেশ পুরস্কার, জাপান (২০০৮) চ্যান্সেলর পদক, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৮) প্রেসিডেন্স পদক, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৮) মানব নিরাপত্তা পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৮) বাৎসরিক উন্নয়ন পুরস্কার, অস্টিয়া (২০০৮) মানবসেবা পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৮) শিশু বন্ধু পুরস্কার,স্পেন (২০০৮) এ জি আই আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান পুরস্কার, জার্মানি (২০০৮) করিনি আন্তর্জাতিক গ্রন্থ পুরস্কার, জার্মানি (২০০৮) টু উয়িংস প্রাইজ,জার্মানি (২০০৮) বিশ্ব মানবতাবাদী পুরস্কার, ক্যালিফোর্নিয়া (২০০৮) ওয়ার্ল্ড অ্যাফেয়ার্স কাউন্সিল এ্যাওয়ার্ড ,ক্যালিফোর্নিয়া (২০০৮) এস্টরিল গ্লোবাল ইস্যু’স ডিসটিনগুইশড বুক প্রাইজ, পর্তুগাল (২০০৯) এইসেনহওয়ের মেডেল ফর লিডারশীপ অ্যান্ড সার্ভিস, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৯) গোল্ডেন বিয়াটেক এ্যাওয়ার্ড, স্লোভাকিয়া (২০০৯) গোল্ড মেডেল অফ ওনার এ্যাওয়ার্ড, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৯) প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অফ ফ্রিডম, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৯) পি আই সি এম ই টি এ্যাওয়ার্ড, পোর্টল্যান্ড (২০০৯) বৈরুত লিডারশীপ এ্যাওয়ার্ড (২০০৯) সোলারওয়ার্ল্ড আইন্সটাইন এ্যাওয়ার্ড (২০১০)

আন্তর্জাতিক বিষয়াবলিতে কনসেপ্সুয়াল অংশে ভাল নাম্বার কিভাবে তুলবেন?
কোন তত্ত্ব/থিওরি জাতীয় প্রশ্ন পরীক্ষায় আসলে নিচের প্যাটার্ন অনুসরণ করে উত্তর করলে সর্বোচ্চ নাম্বার পেতে পারেন। i.ভূমিকা/নিজের ভাষায় কনসেপ্ট সম্পর্কে ২/৩ লাইন ii.অথর ডেফিনিশন /প্রামাণ্য সংজ্ঞা iii.এই কনসেপ্টের জনক/অগ্রপথিকের নাম iv.৫/৭ টি বৈশিষ্ট্য পয়েন্ট করে অথবা প্রতি পয়েন্টে ১/২ লাইন করে লিখতে পারেন। v.উদাহরণ এই ৫টি দিক আপনার উত্তরে উঠে আসলে পরীক্ষক নাম্বার কাটার আসলে সুযোগ পাবেনা আর। আপনাদের অধিকাংশের খাতায় ২/৩ টি দিক পাওয়া যায় শুধু।চেষ্টা করবেন সব দিক তুলে ধরার।এবং ৫ টি দিক প্যারা প্যারা আলাদা করে সুন্দর করে উপস্থাপন করলে দেখতেও সুন্দর লাগবে। বাংলাদেশ বিষয়াবলির বেশ কিছু খাতা দেখলাম।কিছু ভাল খাতা পাইলেও অধিকাংশই গড়পড়তা লিখে গেছেন।উত্তর দেখে মনে হলো অনেকের ধারণা শুধু লিখে দিলেই হয়ে যাবে।কিন্তু উন্নতির বেশকিছু জায়গা রয়েছে, ১.১০/১৫/২০ নাম্বারের প্রশ্নে মূল উত্তরের বাহিরে অবশ্যই অল্প কথায় সুন্দর একটা ভূমিকা দিয়ে শুরু করবেন,এবং সুন্দর একটা উপসংহার দিয়ে শেষ করবেন।এই ২/৩ লাইন অতিরিক্ত লেখা আপনার খাতার মান এবং সৌন্দর্য দুইটাই বাড়াবে। ২.ভূমিকা,উপসংহারের বাহিরে ৫ নাম্বারের প্রশ্নে ৫-৭ টি,১০ নাম্বারের প্রশ্নে ৯-১১ টি পয়েন্টে উত্তর করবেন।প্রতিটি পয়েন্ট ১/২ লাইন করে বর্ননা করবেন।সকল প্রশ্নে র্যান্ডম না লিখে পয়েন্ট করে লেখার চেষ্টা করবেন অবশ্যই। ৩.পেইজের কথা বললাম না কারণ একেকজনের হাতের লেখার ধরণ একেক রকম।আমি ৫ নাম্বারের প্রশ্নে ১/১.৫ পেইজ,১০ নাম্বারের প্রশ্নে ২/২.৫ পেইজ লিখতাম ২ নং পয়েন্টের আলোকে। ৪.বুলেট পয়েন্ট নীল কালিতে লিখলে সুন্দর দেখায়।এইটা চর্চা করবেন।শেষদিকে সময় সংকুলান না হলে শেষের দিকে কালো কালিতে লিখতে পারেন।তবে নিয়মিত চর্চা করলে দুই কলমে অভ্যস্ত হয়ে যাবেন। ৫.প্রেজেন্টেশন আসলেই ম্যাটার করে।অনেকগুলো র্যান্ডম খাতা দেখার পর সুন্দর উপস্থাপনার কোন খাতা দেখলে আলাদা নজর যায়।তাই উপস্থাপনা সুন্দর করবেন। ৬.সব প্রশ্নে ব্যালেন্স রেখে ফুল আন্সার অবশ্যই করতে হবে,বিবিতে এইটাই মেইন চ্যালেঞ্জ।এজন্য সময় ব্যবস্থাপনা আগেই করে নিবেন।৫ নাম্বারের জন্য ৬ মিনিট,১০ নাম্বার ১২ মিনিট,১৫ নাম্বার ১৮ মিনিট,২০ নাম্বার ২৪ মিনিটের বেশি লেখা যাবেনা।শুরুতে সময় হিসেবের তুলনায় একটু বেশি লাগলেও এইটা ধারাবাহিকভাবে মিনিমাইজ করে নিতে হবে। ৭.সংবিধান, এসডিজি,সনদ,চুক্তি এসব রেফারেন্স হিসেবে যদি প্রাসঙ্গিক হয়,তবে অবশ্যই এসব টেনে আনবেন লেখায়।নীল কালি দিয়ে ফুটিয়ে তুলবেন এসব।ম্যাপ দেওয়ার সুযোগ থাকলে ছোট করে ম্যাপ এঁকে দিবেন।প্রাসঙ্গিক কোটেশন নীল কালিতে দিবেন।ডাটা দেওয়ার সুযোগ থাকলে সেটাও চোখে পড়ার মত করে দিয়ে দিবেন।বিশ্লেষণমূলক লেখার সাথে যদি এসবও দিতে পারেন লেখার মান অনেক বেড়ে যাবে। ৮.কোয়ালিটির সাথে কোয়ান্টিটিও ম্যাটার করে।কোয়ালিটি ঠিক রেখে যদি কোয়ান্টিটি এন্সিউর করতে পারেন ভালো নাম্বার পাবেন।তাই সুযোগ থাকলে কম লিখবেন না।সময়ের ভেতর যত বেশি লিখতে পারেন লিখবেন। যাদের অভিযোগ বাংলাদেশ বিষয়াবলিতে নাম্বার তুলতে পারছিনা।যতোই লিখি নাম্বার দেয়না।আপ্নারা এসব বিষয় ঠিক রেখে লিখে দেখেন তো নাম্বার কেমন পান! Collect from fb

বিসিএস প্রস্তুতি: শূন্য থেকে যেভাবে শুরু করবেন
পরীক্ষার প্যাটার্ন এবং সিলেবাস জানুন প্রথমেই বিসিএস পরীক্ষার প্যাটার্ন এবং সিলেবাস ভালোভাবে বুঝে নিন। বিসিএস পরীক্ষা সাধারণত তিনটি ধাপে হয়: প্রিলিমিনারি, লিখিত এবং ভাইভা। প্রিলিমিনারি পরীক্ষা: এমসিকিউ প্রশ্ন, সাধারণ জ্ঞান, বাংলা, ইংরেজি, গণিত, এবং মানসিক দক্ষতা। লিখিত পরীক্ষা: বিষয়ভিত্তিক প্রশ্ন, বাংলা, ইংরেজি, সাধারণ জ্ঞান, এবং প্রযুক্তি। ভাইভা পরীক্ষা: মৌখিক পরীক্ষা। সময়সূচী তৈরি করুন প্রতিদিন কত সময় পড়াশুনা করবেন তার জন্য একটি সময়সূচী তৈরি করুন। বিষয়ভিত্তিক এবং পরীক্ষার অংশ অনুযায়ী সময় ভাগ করুন। পাঠ্যপুস্তক এবং রেফারেন্স বই সংগ্রহ বিসিএস পরীক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় পাঠ্যপুস্তক এবং রেফারেন্স বই সংগ্রহ করুন। কয়েকটি প্রয়োজনীয় বই: বাংলা: সরকারি স্কুলের পাঠ্যবই, বাংলা ব্যাকরণ বই। ইংরেজি: English For Competitive Exams, Advanced Learner’s Dictionary। গণিত: SSC এবং HSC গণিত বই, কৌশলগত গাণিতিক সমস্যার বই। সাধারণ জ্ঞান: বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়, দৈনিক পত্রিকা, মাসিক সাধারণ জ্ঞান ম্যাগাজিন। প্র্যাকটিস এবং মক টেস্ট বিভিন্ন মক টেস্ট এবং পুরাতন প্রশ্নপত্রের মাধ্যমে নিজেকে যাচাই করুন। এতে সময় ব্যবস্থাপনা এবং প্রশ্নের ধরন সম্পর্কে ভালো ধারণা পাওয়া যাবে। নিয়মিত আপডেট থাকা দৈনিক খবরের কাগজ, মাসিক ম্যাগাজিন এবং অনলাইন প্ল্যাটফর্ম থেকে দেশের এবং বিশ্বের সাম্প্রতিক ঘটনাবলী সম্পর্কে আপডেট থাকুন। নোট তৈরি করুন পড়াশুনার সময় গুরুত্বপূর্ণ তথ্য, তারিখ এবং ঘটনা নোট করুন। পরীক্ষার আগে এই নোটগুলো রিভিশন করতে সুবিধা হবে। স্বাস্থ্য এবং মানসিক প্রস্তুতি শুধু পড়াশুনাই নয়, শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যও ভালো রাখা জরুরি। পর্যাপ্ত ঘুম, স্বাস্থ্যকর খাবার এবং নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। গ্রুপ স্টাডি এবং গাইডলাইন প্রয়োজনে গ্রুপ স্টাডির মাধ্যমে একে অপরকে সাহায্য করতে পারেন। এছাড়া বিসিএস প্রস্তুতির জন্য বিভিন্ন কোচিং সেন্টার থেকে গাইডলাইন নিতে পারেন। পরীক্ষার কৌশল প্রথমে সহজ প্রশ্নগুলোর উত্তর দিন, পরে কঠিন প্রশ্নে যান। সময় ব্যবস্থাপনার জন্য টাইমার ব্যবহার করে প্র্যাকটিস করুন। আত্মবিশ্বাস বজায় রাখুন সবশেষে, নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস রাখুন এবং লক্ষ্য স্থির রাখুন। নিয়মিত এবং পরিকল্পিত অধ্যবসায়ই আপনাকে সাফল্যের পথে নিয়ে যাবে। শুভকামনা!

NTRCA কর্তৃক নিয়োগ প্রাপ্তদের বেতন ও সুযোগ সুবিধা
NTRCA কর্তৃক নিয়োগ প্রাপ্তদের বেতন ও সুযোগ সুবিধা নিম্নে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো: NTRCA - Non-Government Teachers Registration & Certification Authority ১. লেকচারারঃ কলেজ (নবম গ্রেড) • মূল বেতনঃ ২২,০০০/= • বাড়ি ভাড়াঃ ১,০০০/= • চিকিৎসা ভাতাঃ ৫০০/= সর্বোমোটঃ ২৩,৫০০/= ১০ বছর পরে অ্যাসিসটেন্ট প্রফেসর হলে • মূল বেতন ৩৫,০০০/= • বাড়িভাড়া ১০০০/= • চিকিৎসা ভাতা ৫০০/= সর্বমোট ৩৬,৫০০/= প্রিন্সিপাল হলে • বেতন ৫০,০০০/= • বাড়িভাড়াঃ ১,০০০/= • চিকিৎসা ভাতাঃ ৫০০/= সর্বমোটঃ ৫১,৫০০/= ২. সহকারী শিক্ষকঃ স্কুল (এগারো গ্রেড) • মূল বেতনঃ ১২,৫০০/= • বাড়ি ভাড়াঃ ১,০০০/= • চিকিৎসা ভাতাঃ ৫০০/= সর্বমোটঃ ১৪,০০০/= যদি বিএড ডিগ্রি থাকে তাহলে দশম গ্রেড হবে তার, তখন বেতন হবে - • মূল বেতন ১৬,০০০/= • বাড়ি ভাড়াঃ ১,০০০/= • চিকিৎসা ভাতাঃ ৫০০/= সর্বমোটঃ ১৭,৫০০/= নোটঃ শুরুর দিকে বিএড করার জন্য ৫ বছর সময় দেয়।এবং ১০ বছর দশম গ্রেডে চাকুরি করার পর সিনিয়র শিক্ষকে উন্নিত হবেন (নবম গ্রেডে) ৩. জুনিয়র শিক্ষকঃ ইস্কুল-২ (ষোল গ্রেড) • মূল বেতনঃ ৯,৩০০/= • বাড়ি ভাড়াঃ ১,০০০/= • চিকিৎসা ভাতাঃ ৫০০/= সর্বমোটঃ ১০,৮০০/= উপরের ৩ ক্যাটেগরির সকলেই প্রতি বছর তার ব্যাসিক বেতনের ২৫% করে ২ টা উৎসব ভাতা পাবেন। মূল/বেসিক বেতনের ২০% বৈশাখি ভাতা পাবেন বছরে একবার। দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতির জন্য জুলাই মাসে বেসিকের ৫% একটা ভাতা দেয়া হয়। এছাড়া কিছু স্কুল-কলেজ (সংখ্যাটা খুবই সামান্য) ছাত্র-ছাত্রীদের থেকে বাৎসরিক যে বেতন+ফিস নেয় তা খরচ করার পরেও যদি স্কুল/কলেজ ফান্ডে টাকা বেচে যায় তা শিক্ষকদের মধ্যে ভাগ করে দেন। উপরের ৩ ক্যাটেগরির সকলেই প্রতি বছর তার ব্যাসিক বেতনের ৫% ইনক্রিমেন্ট পান। সংগৃহীত

প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার সাজেশন
প্রাথমিক নিয়োগ পরীক্ষার সিলেবাস এ প্রধানত ৬টি বিষয় থেকে প্রশ্ন করা হয়ে থাকে। এগুলো হচ্ছে- ১. বাংলা, ২. English ৩. গণিত, ৪. সাধারণ জ্ঞান, ৫. সাধারণ বিজ্ঞান এবং ৬. কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি। তবে এগুলো আলাদা আলাদা বিষয় হলেও বিষয়গুলোর অনেকগুলো শাখা রয়েছে। যেমন বাংলা বিষয়ের ব্যাকরণ অংশ থেকে প্রশ্ন করা হয়। আবার সাহিত্য অংশ থেকেও প্রশ্ন করার সুযোগ রয়েছে। তাই আমরা প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার সাজেশন এ সিলেবাসের সবগুলো বিষয় উল্লেখ করেছি এবং প্রতিটি বিষয়ের যে টপিকগুলো থেকে প্রশ্ন করা হবে; সেগুলোও উল্লেখ করেছি। নিচের তালিকা থেকে এবছরে অনুষ্ঠিতব্য নিয়োগ পরীক্ষার সাজেশনটি দেখে নিন। ১. বাংলা এক কথায় প্রকাশ/বাক্য সংকোচন বাগধারা কারক-বিভক্তি সন্ধি শুদ্ধ-অশুদ্ধ বানান সমার্থক শব্দ বিপরীতার্থক শব্দ শব্দার্থ সাধু ও চলিত রূপ সমাস পদ প্রকরণ বাচ্য বাংলা ক্রিয়ার কাল বিরাম চিহ্ন পরিভাষা বিশিষ্ট অর্থবাচক শব্দ দ্বিরুক্ত শব্দ অব্যয় উপসর্গ বাংলা সাহিত্য বাংলা সাহিত্যের গুরুত্বপূর্ণ কবি-সাহিত্যিকদের রচিত গ্রন্থ কবি-সাহিত্যিকদের বিখ্যাত উক্তি কবি-সাহিত্যিকদের ছদ্মনাম ও উপাধি ২. English Identifying Parts of Speech Sentence Correction Preposition Synonym and Antonym One Word Substitution Correct Spelling Phrase and Idioms Subject-Verb Agreement/Right form of Verbs Tense Voice Change Narration Sentences Article বিভিন্ন প্রকার Modifier Singular and Plural Number While/When hy³ sentence Conditional Sentence Degree ইংরেজি সাহিত্য William Shakespeare ইংরেজি সাহিত্যের বিখ্যাত গ্রন্থ ও লেখকদের নাম ৩. গণিত বীজগণিতের মান নির্ণয় বীজগণিতের সমীকরণ গড় সংখ্যা শতকরা সুদকষা লাভ-ক্ষতি উৎপাদক সময় ও দূরত্ব অনুপাত ভগ্নাংশ বৃহত্তম ও ক্ষুদ্রতম ভগ্নাংশ নির্ণয় ল.সা.গু ও গ.সা.গু কাজ ও সময় লোক ও খাদ্য বয়স নৌকা ও স্রোতের বেগ ধারার অজানা পদ বিভিন্ন প্রকার দশমিকের গুণ বিভিন্ন প্রকার কোণ বিভিন্ন প্রকার চতুর্ভুজ বিভিন্ন প্রকার ত্রিভুজ বৃত্ত ৪. সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলি মুক্তিযুদ্ধ মুজিবনগর সরকার বীরশ্রেষ্ঠ বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান ও ভূ-প্রকৃতি নদ-নদী ও নদ-নদীর উৎপত্তিস্থল প্রাচীন বাংলার ইতিহাস বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় বিষয়াবলি ভাষা আন্দোলন যুক্তফ্রন্ট ও ছয়দফা মুঘল আমল বাংলাদেশের শিল্প ও সংস্কৃতি ঐতিহাসিক স্থান ও স্থাপনা আর্ন্তজাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন গ্রন্থ ও চলচ্চিত্র সংবিধানের গুরুত্বপূর্ণ অনুচ্ছেদ ও সংশোধনী প্রাচীন বাংলার জনপদ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের ভৌগোলিক উপনাম শেখ হাসিনার বিভিন্ন পুরস্কার গুরুত্বপর্ণ সাম্প্রতিক ৫. সাধারণ জ্ঞান আর্ন্তজাতিক বিষয়াবলি বিশ্বের গুরুত্বপর্ণ দেশ জাতিসংঘ ও বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ সংগঠন বিশ্বের ভৌগোলিক উপনাম বিশ্বের বিভিন্ন প্রণালী বিশ্বের বিখ্যাত স্থান, শহর ও দ্বীপ বিশ্বের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা ও সদরদপ্তর গুরুত্বপূর্ণ সাম্প্রতিক ৬. সাধারণ বিজ্ঞান পদার্থের অবস্থা ও তাদের পরিবর্তন মৌলিক পদার্থ ধাতু ও অধাতু চৌম্বক পদার্থ তরঙ্গ ও শব্দ বিভিন্ন প্রকার গ্যাস ও জ্বালানি বায়ুমণ্ডল গ্রিন হাউজ গ্যাস জেনেটিক্স মানবদেহ খাদ্য ও ভিটামিন পরমাণু ও পরমাণুর গঠন বিভিন্ন প্রকার কালচার (চাষ) বিভিন্ন প্রকার পরিমাপক যন্ত্র ৭. কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি কম্পিউটার সংগঠন ইনপুট-আউটপুট ডিভাইস মেমরি ইন্টারনেট মডেম সফটওয়ার ই-মেইল কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য

Unveiling the Success of Bangladesh Civil Service: A Beacon of Excellence
Bangladesh Civil Service (BCS) stands as a paramount institution in the administrative framework of Bangladesh. Renowned for its commitment to service, efficiency, and professionalism, BCS has consistently played a pivotal role in the nation's progress and development. History and Evolution: The roots of BCS can be traced back to the British colonial era, with its modern iteration taking shape after Bangladesh gained independence in 1971. Since then, BCS has undergone numerous reforms and transformations, adapting to the changing needs of the nation and striving for excellence in its service delivery. Roles and Responsibilities: BCS encompasses a diverse range of services, including administration, finance, foreign affairs, law enforcement, and more. Its members are entrusted with critical tasks ranging from policy formulation to implementation, ensuring smooth governance and effective public service delivery across various sectors. Meritocracy and Transparency: One of the defining features of BCS is its emphasis on meritocracy and transparency in recruitment and promotion processes. Through rigorous examinations and assessments, BCS selects the best and brightest individuals, ensuring that only the most qualified candidates join its ranks. Impact and Contributions: The impact of BCS on Bangladesh's development cannot be overstated. From spearheading key development projects to addressing socio-economic challenges, BCS officers have been at the forefront of driving positive change and progress in the country. Innovation and Adaptability: In the face of evolving challenges and complexities, BCS has demonstrated remarkable innovation and adaptability. Whether it's harnessing technology for efficient service delivery or implementing new strategies to tackle emerging issues, BCS remains at the cutting edge of administrative excellence. Future Prospects: As Bangladesh continues its journey towards prosperity and development, the role of BCS will only grow in significance. With a dedicated cadre of professionals committed to upholding the highest standards of integrity and service, BCS is poised to lead the nation into a brighter future. Conclusion: In the realm of public service and administration, Bangladesh Civil Service stands as a shining example of excellence and dedication. Through its unwavering commitment to meritocracy, transparency, and innovation, BCS continues to play a pivotal role in shaping the destiny of Bangladesh and its people.